সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন!
বাংলাদেশ, বংগবন্দ্বু, জয় বাংলা একই সুত্রে গাথা। এই কথা আমার দেখা গত ৩০ বছরের রাজনীতির মাঠে কেউই অস্বীকার করে নাই। আমি খালেদা জিয়ার মুখে ও কখনো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কোন শব্দ শুনিনাই। বিএনপির কোন নেতাকে ও দেখিনাই কখনো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাজে আলোচনা করতে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক সন্তানেরা বঙ্গবন্ধুকে হৃদয়ে ধারণ করেন। ৭৫ এর পট পরিবর্তনের পরে আমার মনে হয় মুজিবের রক্তের উপরই বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে ছিল। ৭৫ এ যারা রাইফেলের বুলেটে যে বঙ্গবন্ধুর শরীর ঝাঝড়া করেছিল, সে মুলত বঙ্গবন্ধুর শরীর কে কেবল হত্যা করেছিল। যতোবার ৩২ এ গিয়েছি, নিজে ও অঝোর ধারায় কেদেছি, সবাইকে কাদতে দেখেছি। এক কঠিন দুসময়ে (৭৫-৯৬) না দেখা এক মানুষের জন্য অঝোর ধারায় কান্না, কীর্তমান সে বাঙ্গালী জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর মতো বিশাল এক মহীরুহ কে হত্যা করা সহজ, নির্মুল করা নয়। ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে এই দেশ সুদুর প্রসারিত এক নব দিগন্তের সুচনা হবে, এইটা প্রতিবেশী দেশ ভারত বুঝতে পেরেছিল। মুলত তখন থেকেই ‘র’ এর তত্তাবধানে বাংলাদেশকে এক বিপর্যয়ের দেশে পরিণত করার কূটকৌশল আটতে থাকে। বঙ্গবন্দ্বু বুঝতে পেরেছিলেন ভারত কখনোই আমাদের বন্দ্বু রাষ্ট্র না। তাই তাকে হত্যা করেছিল মুলত এক গভির ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। এই একই কান্ড ঘটাল ওরা ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত অন্য এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। শেখ মুজিবকে বাকশাল প্রতিষ্টার বুদ্বি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার যে থিসিস দিয়েছিল ভারত, সেই ফাদে পা দিয়েছিল আজীবন গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, গণ মানুষের পক্ষে কথা বলা বঙ্গবন্ধু। আর হাসিনাকে বুদ্বি দিল ভোট চুরির বুদ্বি। তাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার থেকে চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, হাট-বাজার কমিঠির নির্বাচন, চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি সহ ফুল প্যানেল, স্কুল গভর্নিং কমিটির সভাপতি, এফ বি সি সি আই এর ফুল প্যানেল, সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র, সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচন। গত ১৫ বছর ধরে এইটাই দেখেছি। ২০ টাকার গায়িকা মমতাজ, অভিনেত্রী সুন্দরী তারানা হালিম, নায়ক ফেরদৌস, পটিয়ার বিচ্চু, চট্টগ্রামের লতিফ, টেকনাফের বদি, লুইচ্ছা টাকলা মুরাদ, ফরিদপুর এর বিশ্ব বেয়াদপ নিক্সন, বিএনপির আমলে সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী কর্নেল অলীর পা ধরে দোয়া চাওয়া ছবি এখনো অনেক ফেসবুক ওয়ালে থাকতে পারে, বাংলাদেশের এনাকোন্ডা এস আলম, আমি আজীবন যে মানুষটাকে দেখে এসেছি এই দেশের মানুষ নেগেটিব ক্যারেক্টার হিসেবে চিনে আরেক জ্ঞ্যানপাপী লুচ্চা সালমান এফ রহমান সবাইকে নিয়ে আওয়ামিলীগ টাকে সাজালো হাসিনা। আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সন্তান ৭০/৭১ এ বিশাল মহিরুহ বঙ্গবন্ধুর মত একজন আন্তর্জাতিক মানের নেতার রাজনৈতিক উপদেষ্টা তোফায়েল আহমেদ, বংগবন্দ্বুর আদর্শিক সন্তান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সহ অসংখ্য কিংবদন্তি নেতাদের কে ব্রাত্য করে এক কুলাঙ্গার, বাচাল লুচ্ছা, জোকার ওবায়দুল কাদের কে বানানো হল সবকিছুর নিয়ন্ত্রক। যার কল্যানে মিডিয়া জগতের মাহী রা ও নৌকার কঠিন প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন চায়। পাকিস্তান পার্লামেন্টে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানদের কে নাকানি চুবানি খাইয়াইতো ততখালীন পুর্ব পাকিস্তানের তিন খানের পরিবার, একটা চট্টগ্রামের আতাউর রহমান খান কায়সার, আরেকটা মাগুরার সাইফুজ্জামান শিখরের পিতা আসাদুজ্জামান খান। সেই বঙ্গবন্ধুর হাতে বেড়ে উটা ৭০ বছরের ও বেশি আওয়ামী পরিবারের সন্তান সাইফুজ্জামান শিখরের আসনে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে আরেক বিশ্ব বেয়াদপ, জীবনে আওয়ামিলীগ না করা সাকিব আল হাসান কে। চট্টগ্রামে ৫০ বছরের আওয়ামী রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ খোরশেদ আলম সুজন, ৮৬/৮৭ সালে লালদিঘির মাঠে কর্ণেল ফারুক/রশিদদের সাথে উপেন যুদ্ব করা ৫০ বছরের ও বেশি সময় ধরে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ কে নেতৃত্ব দেওয়া, অসংখ্য নেতা তৈরির বাশিওয়ালা আ জ ম নাছির উদ্দিন কে নমিনেশন ও দেয়নি আমাদের হাসিনা আপা। নিজে ৪২ বছর ধরে দলীয় প্রধানের পদ আকড়ে ধরে মুলত দলটাকে নেতৃত্ব শুন্য করে দিল শেখ হাসিনা নিজেই। আজ দলের এমন একজন নেতার নাম বলেন যে কিনা ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে মীর্জা ফকরুলের মতো দলটাকে নেতৃত্ব দিবে(!!!)
রংপুরে গিয়েছি চট্টগ্রাম থেকে নিজে ড্রাইভ করে, খাগড়াছড়ি গিয়েছি, রাঙ্গামাটি গিয়েছি, ঢাকায় এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়েতে উড়েছি, এ যেন রোড নয়, এই উন্নয়ন অকল্পনীয়। বিদ্যুৎ এর বিশাল উন্নতি হয়েছে, পদ্বা সেতু হয়েছে, ধেয়ে আসা শুরু হয়েছে উন্নত বিশ্বের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের ইনভেষ্টমেণ্ট।হাসিনার জন্য প্রাণ ভরে দোয়া করতে ইচ্ছে করে। কিন্তু পিছনেই লেগে আছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আওয়ামিলীগ এর গায়ে ক্যান্সারের জীবানু ডুকিয়ে দিয়েছে এই বন্দ্বু(?) রাষ্ট্র। আওয়ামী লীগে কোন থিংট্যাংক নাই, ইন্ডিয়ার কূটকৌশল বুঝার মতো নেই কোন ইন্টালেকচুয়াল। সুশিলেরা হয়ে গেছে পা চাটা কুত্তা। আমি গত ১৫ বছর ভোট দিতে যাইনি। নিজেকে আড়াল রেখেছি নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে, ভোটদানে বিরত থাকতে, এলাকায় ভোট নিতে আমি অপারগ ছিলাম। চেয়ারম্যান নির্বাচন করার অনেক প্রস্তাব পেয়েছিলাম। নিজেকে অযোগ্য ভেবে ব্যানারহীন সমাজ সেবক হিসেবেই ছিলাম। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সমর্থক মাত্র, কোন পদ পদবি হীন। আমি আমার ৬৯-৭১ এর সেই আওয়ামিলীগ কে ফেরত চাই। ইন্ডিয়ার পা চাটা সালমান এফ রহমান, এস আলম, এর মত ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এজেন্টের আওয়ামীলীগ নয়। ইন্ডিয়া কখনোই বাংলাদেশের বন্দ্বু ছিলনা। এইটা বুঝতে রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্র হতে হয়না। এইদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমান, জাতি, উপজাতি, পাহাড়ি, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা সহ সবাই একসাথে খেয়েছে, রেধেছে, বেধেছে, থেকেছে। আজ পাহাড়ে যা হচ্ছে, সমতলে যা হচ্ছে, এইটা ওপারের সেই বন্দ্বু রাষ্ট্র নামের দেশের উপহার। এই উপহার, এই উপঢৌকন, এই দেশের জাতি, ধর্ম, বর্ণ গৌত্রের সবাই সমস্বরে প্রত্যাখ্যান করবে। সবার শুভ বুদ্বির উদয় হউক। বাংলাদেশ চিরজীবী হউক
আওয়ামীলীগ ও শেখ মুজিব কে নিয়ে পর্যালোচনা
সৈয়দ মেজবাহ উদ্দিন!
বাংলাদেশ, বংগবন্দ্বু, জয় বাংলা একই সুত্রে গাথা। এই কথা আমার দেখা গত ৩০ বছরের রাজনীতির মাঠে কেউই অস্বীকার করে নাই। আমি খালেদা জিয়ার মুখে ও কখনো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ব্যঙ্গাত্মক কোন শব্দ শুনিনাই। বিএনপির কোন নেতাকে ও দেখিনাই কখনো বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে বাজে আলোচনা করতে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক সন্তানেরা বঙ্গবন্ধুকে হৃদয়ে ধারণ করেন। ৭৫ এর পট পরিবর্তনের পরে আমার মনে হয় মুজিবের রক্তের উপরই বাংলাদেশ দাঁড়িয়ে ছিল। ৭৫ এ যারা রাইফেলের বুলেটে যে বঙ্গবন্ধুর শরীর ঝাঝড়া করেছিল, সে মুলত বঙ্গবন্ধুর শরীর কে কেবল হত্যা করেছিল। যতোবার ৩২ এ গিয়েছি, নিজে ও অঝোর ধারায় কেদেছি, সবাইকে কাদতে দেখেছি। এক কঠিন দুসময়ে (৭৫-৯৬) না দেখা এক মানুষের জন্য অঝোর ধারায় কান্না, কীর্তমান সে বাঙ্গালী জাতির স্বপ্নদ্রষ্টা বঙ্গবন্ধুর মতো বিশাল এক মহীরুহ কে হত্যা করা সহজ, নির্মুল করা নয়। ২০০৯ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় আসলে এই দেশ সুদুর প্রসারিত এক নব দিগন্তের সুচনা হবে, এইটা প্রতিবেশী দেশ ভারত বুঝতে পেরেছিল। মুলত তখন থেকেই ‘র’ এর তত্তাবধানে বাংলাদেশকে এক বিপর্যয়ের দেশে পরিণত করার কূটকৌশল আটতে থাকে। বঙ্গবন্দ্বু বুঝতে পেরেছিলেন ভারত কখনোই আমাদের বন্দ্বু রাষ্ট্র না। তাই তাকে হত্যা করেছিল মুলত এক গভির ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। এই একই কান্ড ঘটাল ওরা ২০১০ থেকে ২০১৬ পর্যন্ত অন্য এক গভীর ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে। শেখ মুজিবকে বাকশাল প্রতিষ্টার বুদ্বি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার যে থিসিস দিয়েছিল ভারত, সেই ফাদে পা দিয়েছিল আজীবন গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, গণ মানুষের পক্ষে কথা বলা বঙ্গবন্ধু। আর হাসিনাকে বুদ্বি দিল ভোট চুরির বুদ্বি। তাও ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার থেকে চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র, হাট-বাজার কমিঠির নির্বাচন, চেম্বার অফ কমার্সের সভাপতি সহ ফুল প্যানেল, স্কুল গভর্নিং কমিটির সভাপতি, এফ বি সি সি আই এর ফুল প্যানেল, সিটি কর্পোরেশন এর মেয়র, সর্বশেষ পার্লামেন্ট নির্বাচন। গত ১৫ বছর ধরে এইটাই দেখেছি। ২০ টাকার গায়িকা মমতাজ, অভিনেত্রী সুন্দরী তারানা হালিম, নায়ক ফেরদৌস, পটিয়ার বিচ্চু, চট্টগ্রামের লতিফ, টেকনাফের বদি, লুইচ্ছা টাকলা মুরাদ, ফরিদপুর এর বিশ্ব বেয়াদপ নিক্সন, বিএনপির আমলে সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী কর্নেল অলীর পা ধরে দোয়া চাওয়া ছবি এখনো অনেক ফেসবুক ওয়ালে থাকতে পারে, বাংলাদেশের এনাকোন্ডা এস আলম, আমি আজীবন যে মানুষটাকে দেখে এসেছি এই দেশের মানুষ নেগেটিব ক্যারেক্টার হিসেবে চিনে আরেক জ্ঞ্যানপাপী লুচ্চা সালমান এফ রহমান সবাইকে নিয়ে আওয়ামিলীগ টাকে সাজালো হাসিনা। আর বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সন্তান ৭০/৭১ এ বিশাল মহিরুহ বঙ্গবন্ধুর মত একজন আন্তর্জাতিক মানের নেতার রাজনৈতিক উপদেষ্টা তোফায়েল আহমেদ, বংগবন্দ্বুর আদর্শিক সন্তান বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সহ অসংখ্য কিংবদন্তি নেতাদের কে ব্রাত্য করে এক কুলাঙ্গার, বাচাল লুচ্ছা, জোকার ওবায়দুল কাদের কে বানানো হল সবকিছুর নিয়ন্ত্রক। যার কল্যানে মিডিয়া জগতের মাহী রা ও নৌকার কঠিন প্রার্থী হিসেবে নমিনেশন চায়। পাকিস্তান পার্লামেন্টে ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানদের কে নাকানি চুবানি খাইয়াইতো ততখালীন পুর্ব পাকিস্তানের তিন খানের পরিবার, একটা চট্টগ্রামের আতাউর রহমান খান কায়সার, আরেকটা মাগুরার সাইফুজ্জামান শিখরের পিতা আসাদুজ্জামান খান। সেই বঙ্গবন্ধুর হাতে বেড়ে উটা ৭০ বছরের ও বেশি আওয়ামী পরিবারের সন্তান সাইফুজ্জামান শিখরের আসনে নমিনেশন দেওয়া হয়েছে আরেক বিশ্ব বেয়াদপ, জীবনে আওয়ামিলীগ না করা সাকিব আল হাসান কে। চট্টগ্রামে ৫০ বছরের আওয়ামী রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ খোরশেদ আলম সুজন, ৮৬/৮৭ সালে লালদিঘির মাঠে কর্ণেল ফারুক/রশিদদের সাথে উপেন যুদ্ব করা ৫০ বছরের ও বেশি সময় ধরে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ কে নেতৃত্ব দেওয়া, অসংখ্য নেতা তৈরির বাশিওয়ালা আ জ ম নাছির উদ্দিন কে নমিনেশন ও দেয়নি আমাদের হাসিনা আপা। নিজে ৪২ বছর ধরে দলীয় প্রধানের পদ আকড়ে ধরে মুলত দলটাকে নেতৃত্ব শুন্য করে দিল শেখ হাসিনা নিজেই। আজ দলের এমন একজন নেতার নাম বলেন যে কিনা ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে মীর্জা ফকরুলের মতো দলটাকে নেতৃত্ব দিবে(!!!)
রংপুরে গিয়েছি চট্টগ্রাম থেকে নিজে ড্রাইভ করে, খাগড়াছড়ি গিয়েছি, রাঙ্গামাটি গিয়েছি, ঢাকায় এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়েতে উড়েছি, এ যেন রোড নয়, এই উন্নয়ন অকল্পনীয়। বিদ্যুৎ এর বিশাল উন্নতি হয়েছে, পদ্বা সেতু হয়েছে, ধেয়ে আসা শুরু হয়েছে উন্নত বিশ্বের ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডলারের ইনভেষ্টমেণ্ট।হাসিনার জন্য প্রাণ ভরে দোয়া করতে ইচ্ছে করে। কিন্তু পিছনেই লেগে আছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আওয়ামিলীগ এর গায়ে ক্যান্সারের জীবানু ডুকিয়ে দিয়েছে এই বন্দ্বু(?) রাষ্ট্র। আওয়ামী লীগে কোন থিংট্যাংক নাই, ইন্ডিয়ার কূটকৌশল বুঝার মতো নেই কোন ইন্টালেকচুয়াল। সুশিলেরা হয়ে গেছে পা চাটা কুত্তা। আমি গত ১৫ বছর ভোট দিতে যাইনি। নিজেকে আড়াল রেখেছি নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে, ভোটদানে বিরত থাকতে, এলাকায় ভোট নিতে আমি অপারগ ছিলাম। চেয়ারম্যান নির্বাচন করার অনেক প্রস্তাব পেয়েছিলাম। নিজেকে অযোগ্য ভেবে ব্যানারহীন সমাজ সেবক হিসেবেই ছিলাম। আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সমর্থক মাত্র, কোন পদ পদবি হীন। আমি আমার ৬৯-৭১ এর সেই আওয়ামিলীগ কে ফেরত চাই। ইন্ডিয়ার পা চাটা সালমান এফ রহমান, এস আলম, এর মত ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এজেন্টের আওয়ামীলীগ নয়। ইন্ডিয়া কখনোই বাংলাদেশের বন্দ্বু ছিলনা। এইটা বুঝতে রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ছাত্র হতে হয়না। এইদেশে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, মুসলমান, জাতি, উপজাতি, পাহাড়ি, চাকমা, মারমা, ত্রিপুরা সহ সবাই একসাথে খেয়েছে, রেধেছে, বেধেছে, থেকেছে। আজ পাহাড়ে যা হচ্ছে, সমতলে যা হচ্ছে, এইটা ওপারের সেই বন্দ্বু রাষ্ট্র নামের দেশের উপহার। এই উপহার, এই উপঢৌকন, এই দেশের জাতি, ধর্ম, বর্ণ গৌত্রের সবাই সমস্বরে প্রত্যাখ্যান করবে। সবার শুভ বুদ্বির উদয় হউক। বাংলাদেশ চিরজীবী হউক
প্রধান উপদেষ্টার নতুন বিশেষ সহকারী আনিসুজ্জামান চৌধুরী
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের আরও ৪৬ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
সাতকানিয়ায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনার মাধ্যমে অর্থদন্ড ও কারাদন্ড প্রদান করা হয়
ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানকে বুকে ধারণ করে সৎ,যোগ্য ও নাগরিক তৈরী করতে জামায়াত বদ্ধপরিকর — এটিএম মাছুম
পুলিশ কর্মকর্তা জুলুস খান কে গ্রেপ্তার করার দাবী জানাইয়েছেন সচেতন মহল
কেরানীহাটে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের অভিযোগে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে অর্থদন্ড প্রদান করেন